জুম্মার নামাযের ২য় রাকাতে মানুষের হাঁচি ও কাঁশি দেবার প্রবণতা বৃদ্ধি
পায়। প্রথম রাকাতের সিজদা থেকে ওঠার পর কাঁশি দেওয়া ও নাক টানা শুরু
হয়, আর নামায সালাম ফিরানো পর্যন্ত চলতেই থাকে, যেন নাক দিয়ে সব বের
হয়ে যাচ্ছে এখন টেনে টেনে ভিতরে ঢুকাতে হবে। ছোট বড় বুইড়া ধুইড়া সবাই
একসাথে কাঁশে। শীতকালেও কাঁশে গ্রীষ্মকালেও কাঁশে। মনে হয় যেন যক্ষা
হাসপাতালের মসজিদে নামায পড়তেছি।
এ নিয়ম আমি সেই ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি। অবাক হই যখন দেখি কেউ কাঁশি থামানোর চেষ্টা না করে প্রতিযোগিতায় নামে, কে কত জোরে কাঁশি দিয়ে পারে।
এ নিয়ম আমি সেই ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি। অবাক হই যখন দেখি কেউ কাঁশি থামানোর চেষ্টা না করে প্রতিযোগিতায় নামে, কে কত জোরে কাঁশি দিয়ে পারে।
নাটক ছিনেমা দেখার সময় তো কাঁশতে দেখি না। কাঁশি আসলেও সবাই চাপানোর চেষ্টা করে, অন্যরা বিরক্ত হবে এই ভেবে।
তাহলে নামাযের সময় এত সমস্যা কেন? তাও আবার অন্য নামাযে না, শুধুমাত্র জুম্মার নামাযে যত সমস্যা। প্রতিটা মসজিদেই এই সমস্যা কিছু সময়ের জন্য সৃষ্টি হয়।
তাহলে নামাযের সময় এত সমস্যা কেন? তাও আবার অন্য নামাযে না, শুধুমাত্র জুম্মার নামাযে যত সমস্যা। প্রতিটা মসজিদেই এই সমস্যা কিছু সময়ের জন্য সৃষ্টি হয়।
No comments:
Post a Comment